---
একদিন গ্রামের এক ছোট্ট মেয়ে, নাম তার **লাবণ্য**, মাটির টবে নিজের হাতে একটা ফুল গাছ লাগিয়েছিল। গাছটা ছোট্ট, পাতাগুলো নরম, কিন্তু যত্নে ভরা ছিল। প্রতিদিন সকালে লাবণ্য তাকে পানি দিত, রোদে বসাত, আর মিষ্টি গলায় গান গাইত—
> “তুমি বড় হবে, ফুটবে, আর সবাইকে খুশি করবে।”
দিন যায়, মাস যায়। গাছটা বড় হয়, কুঁড়ি আসে, কিন্তু ফুটছে না। লাবণ্য ভাবল—
“হয়তো ফুলটা শুধু আমার জন্যই ফুটবে, ঠিক সঠিক সময়ে।”
একদিন ভোরে, যখন আকাশে প্রথম আলো উঠেছে, হালকা শিশিরে ভেজা পাপড়ি ধীরে ধীরে খুলে গেল। যেন সূর্যের কিরণকে অভিবাদন জানাচ্ছে। ফুলটা এত সুন্দর ছিল যে, তার রং ছিল না শুধু গোলাপি বা লাল—বরং একসাথে সূর্যোদয়ের কমলা, আকাশের নীল আর শিশিরের স্বচ্ছ রূপালি ঝিলিক।
লাবণ্য হাসতে হাসতে দৌড়ে ক্যামেরা নিয়ে এল, ছবি তুলল। সেই ছবিতে শুধু একটা ফুল নয়—ছিল যত্ন, অপেক্ষা, ভালোবাসা আর এক বন্ধুত্বের গল্প।
এবং মানুষ যখন সেই ছবি দেখল, তারা বলল—
“এটা শুধু ফুল নয়, এটা জীবনের রঙ।”
---
তুমি চাইলে আমি এই গল্পটার সাথে একটা **সবচেয়ে সুন্দর ফুলের ছবি**ও বানিয়ে দিতে পারি, যেন মনে হয় এটাই লাবণ্যের তোলা।
তুমি কি চাও আমি সেটা তৈরি করে দিই?
Comments
Post a Comment